বাংলাদেশের পরিবহন খাত নিয়ে আম জনতা বলেন আর কাঁঠাল জনতা বলেন সবারই কিছু না কিছু ক্ষোভ আছেই।
এ খাতের আজ পর্জন্ত সবচেয়ে বড় চাপ বা অর্জন (আম জনতার দৃষ্টিতে) ছিল বিএনপির সময় বাধ্যতামূলকভাবে ১০ বছরের পুরনো গাড়িগুলো বন্ধ করা এবং কালো ধোঁয়া ছড়ানো বন্ধ করা। প্রথমটিতে সাফল্য ছিল ক্ষণস্থায়ী। দ্বিতীয়টি করা হয়েছে সাফল্যের সাথে যা এখনও বহাল আছে। কালো ধোঁয়া ছড়ানো গাড়ি ২-১ বছরেও ১-২ খানি চোখে পড়েনা কারোরই। তবে--------------- হ্যাঁ, একটা তবে আছে বৈকি ! আজ গাড়িতে গ্যাসের প্রচলন যে পরিমাণ হয়েছে তার অবদানও বিএনপি সরকারের। মূল্যবান গ্যাসগুলো অবহেলায় পুড়িয়ে শেষ করা হচ্ছে অযথাই। গ্যাস আর তেলের পার্থক্য কাগজে কলমে বা ফুয়েল বিক্রেতার কাছে পর্জন্ত আছে- গাড়ি চড়া আম বা কাঁঠাল জনতার কাছে নেই মোটেই। লাভ বলতে শুধু আমাদের পকেটের টাকায় বিদেশি কোম্পানির উত্তোলিত গ্যাস ক্রয় আবার অকাজে সেই গ্যাস ব্যয় করে অফুরন্ত ভাণ্ডারকে ফুরানো হচ্ছে।২০ বছর পরে শিল্প আর আবাসনের জন্য গ্যাস সরবরাহের কি হবে কে জানে।
যাহোক আমার কথা সেটা না। কথা হল, পরিবহন খাতে কোন সরকারেরই খবরদারি নেই। ইচ্ছে হল গাড়িয়ালারা সিটিং নামে চিটিংবাজি করেই চলেছে। বললেই আম জনতার উপর কাঁঠাল জনতার চড়াও হবার ঘটনা ঘটে যাচ্ছে। আমরা যেন কেউ না। দেশের এই একটা অংশই সারাটা জীবন লস দিয়ে যাচ্ছে (পরিবহন সংশ্লিষ্ট সবার মতে !) এবং তারাই ৭১ এর প্রকৃত স্বাধীনতা তারাই পেল আর ভোগ করল।
বর্তমান থেকে ভবিষ্যৎ যত সরকার আসবে সকলের কাছে আমার নিবেদন আর আবেদন - এ খাতের লাগাম টানুন। পরিবহন খাত যত উন্নত আর সুশ্রী হবে উন্নয়ন ততটাই তরান্বিত হবে। আর এর জন্য পরিবহন সংশ্লিষ্ট ব্যাক্তিদের দাবি দাওয়াগুলোও মেনে নিতে হবে শক্ত হাতে নিয়ন্ত্রন করতে হবে। দমন করতে হবে চাঁদাবাজ তদবিরবাজদের। পথে পথে টোল ট্যাক্স উন্নয়ন ভাতা দলীয় উন্নয়ন সেলামী ইত্যাদির নামে পরিবহণের উপর থেকে "চাইলেই পাওয়া যায় উপার্জন" সব দলগুলোকেই বন্ধ করতে হবে।
এ খাতের আজ পর্জন্ত সবচেয়ে বড় চাপ বা অর্জন (আম জনতার দৃষ্টিতে) ছিল বিএনপির সময় বাধ্যতামূলকভাবে ১০ বছরের পুরনো গাড়িগুলো বন্ধ করা এবং কালো ধোঁয়া ছড়ানো বন্ধ করা। প্রথমটিতে সাফল্য ছিল ক্ষণস্থায়ী। দ্বিতীয়টি করা হয়েছে সাফল্যের সাথে যা এখনও বহাল আছে। কালো ধোঁয়া ছড়ানো গাড়ি ২-১ বছরেও ১-২ খানি চোখে পড়েনা কারোরই। তবে--------------- হ্যাঁ, একটা তবে আছে বৈকি ! আজ গাড়িতে গ্যাসের প্রচলন যে পরিমাণ হয়েছে তার অবদানও বিএনপি সরকারের। মূল্যবান গ্যাসগুলো অবহেলায় পুড়িয়ে শেষ করা হচ্ছে অযথাই। গ্যাস আর তেলের পার্থক্য কাগজে কলমে বা ফুয়েল বিক্রেতার কাছে পর্জন্ত আছে- গাড়ি চড়া আম বা কাঁঠাল জনতার কাছে নেই মোটেই। লাভ বলতে শুধু আমাদের পকেটের টাকায় বিদেশি কোম্পানির উত্তোলিত গ্যাস ক্রয় আবার অকাজে সেই গ্যাস ব্যয় করে অফুরন্ত ভাণ্ডারকে ফুরানো হচ্ছে।২০ বছর পরে শিল্প আর আবাসনের জন্য গ্যাস সরবরাহের কি হবে কে জানে।
যাহোক আমার কথা সেটা না। কথা হল, পরিবহন খাতে কোন সরকারেরই খবরদারি নেই। ইচ্ছে হল গাড়িয়ালারা সিটিং নামে চিটিংবাজি করেই চলেছে। বললেই আম জনতার উপর কাঁঠাল জনতার চড়াও হবার ঘটনা ঘটে যাচ্ছে। আমরা যেন কেউ না। দেশের এই একটা অংশই সারাটা জীবন লস দিয়ে যাচ্ছে (পরিবহন সংশ্লিষ্ট সবার মতে !) এবং তারাই ৭১ এর প্রকৃত স্বাধীনতা তারাই পেল আর ভোগ করল।
বর্তমান থেকে ভবিষ্যৎ যত সরকার আসবে সকলের কাছে আমার নিবেদন আর আবেদন - এ খাতের লাগাম টানুন। পরিবহন খাত যত উন্নত আর সুশ্রী হবে উন্নয়ন ততটাই তরান্বিত হবে। আর এর জন্য পরিবহন সংশ্লিষ্ট ব্যাক্তিদের দাবি দাওয়াগুলোও মেনে নিতে হবে শক্ত হাতে নিয়ন্ত্রন করতে হবে। দমন করতে হবে চাঁদাবাজ তদবিরবাজদের। পথে পথে টোল ট্যাক্স উন্নয়ন ভাতা দলীয় উন্নয়ন সেলামী ইত্যাদির নামে পরিবহণের উপর থেকে "চাইলেই পাওয়া যায় উপার্জন" সব দলগুলোকেই বন্ধ করতে হবে।
0 comments:
Post a Comment