প্রকাশনা জগত থেকে আমেরিকার রেভিনিউ বছরে ২৩ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ ওরা বই প্রকাশ করে যতো টাকা আয় করে, সেই টাকায় প্রতিবছর কয়েকটা পদ্মা সেতু করা সম্ভব।
বই পাবলিশ করে জার্মানীর ব্যবসা হয় ৬ বিলিয়ন ডলার—প্রায় ৫১ হাজার কোটি টাকা! সাউথ কোরিয়া, যাদের জনসংখ্যা মাত্র পাঁচ কোটি, তারা শুধু বই প্রকাশ করে পাঁচ বিলিয়ন ডলার ব্যাবসা করে। এই তথ্যগুলো ২০১৮ সালের। (তথ্যের লিংক কমেন্টে)
বাংলাদেশে প্রকাশনা জগতের আকার খুবই ছোট। ২০১৮ সালের বই মেলায় মাত্র ৭০ কোটি টাকার বই বিক্রি হয়। সবচেয়ে বেশি বই কিন্তু বিক্রি হয় এই সময়টাতেই। তাহলে প্রকাশনা জগতের বাজারটা কতো বড়ো হবে? ১৮ কোটি মানুষের দেশের প্রকাশনা বাজার হয়তো ৩০০ কোটি টাকা। নাইলে পাঁচশো কোটি! অথচ পাঁচ কোটি মানুষের দেশ দ. কোরিয়ায় সেই বাজার চল্লিশ হাজার কোটি টাকার।
একটা দেশ যতো ধনী হয়, তার বই প্রকাশের সংখ্যা ততো বাড়ে। বইয়ের সংখ্যা ততো বাড়ে। মানুষ ততো বই পড়ে। বিষয়টা শুধু এই নয় যে, মানুষের বই কেনার সার্মথ্য বাড়ে। বিষয়টা হলো মানুষের জ্ঞান আহরণে তৃষ্ণা বাড়ে। শিক্ষিত মানুষ বাড়ে। মানুষ বহু বিষয় নিয়ে পড়তে চায়। বহু বিষয় জানতে চায়। মানুষের গড় আয়ু বাড়ে। মানুষ বই পড়ে সময় কাটায়। আনন্দ নেয়। একটা দেশ যতো ধনী হয়, সে দেশের শিক্ষার মান ততো বাড়ে। ফলে লেখকের সংখ্যাও বাড়ে। পাঠকের সংখ্যাও বাড়ে।
আমেরিকায় প্রতি বছর প্রায় তিন-চার লক্ষ নতুন বই প্রকাশ হয়। ইংল্যান্ডেও লক্ষাধিক নতুন বই আসে প্রতিবছর। বাংলাদেশে কয়টা নতুন বই আসে? পাঁচ হাজার? দশ হাজার? ২০২১ সালে বই মেলায় চার হাজার নতুন বই প্রকাশিত হয়েছে। বই মেলার সময়ই সবচেয়ে বেশি নতুন বই আসে। আমাদের লেখক কম। নতুন বইয়ের সংখ্যা কম। অর্থাৎ বইয়ের জগতে বৈচিত্র্যতাও কম। এটা দুর্ভাগ্য!
নতুন লেখক তৈরি হওয়া দরকার। নতুন নতুন বই প্রকাশ হওয়া দরকার। তরুণরা লিখুক। বই প্রকাশ করুক। নতুন লেখকদের নিয়ে ট্রল না করে, তাদের জাগিয়ে রাখতে হবে। নতুন লেখকদের নিয়ে তাচ্ছিল্য না করে তাদেরকে উৎসাহ দিতে হবে। তাদেরকে সাপোর্ট দিতে হবে। পাঠকই ঠিক করে দিবে লেখকের ভবিষ্যত। পাঠকই নির্ধারণ করুন লেখকের টিকে থাকা।
প্রতি বছর ধর্মের বই বেশি বিক্রি হয় বলে একটা হাহাকার উঠে। সমালোচনা উঠে। কিন্তু আমাদের দেশে প্রায় দশ হাজার বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক আছে। তাদের কাছ থেকে প্রতি বই মেলায় পাঁচশত বইও আসে না! দেশের সবচেয়ে শিক্ষিত শ্রেণি থেকে যদি বই প্রকাশ না হয়, তাহলে সেই জায়গাটা কি শূণ্য থাকবে?
তরুণরা, লিখো যাও। অসংখ্য বিষয় নিয়ে লিখো। কবিতা, গল্প, উপন্যাস। অণুকাব্য, অণুপ্রবন্ধ, অণুগল্প। শিক্ষা, সমাজ, ধর্ম। রাজনীতি, অর্থনীতি, আইন, ইতিহাস, সাইন্সফিকশন, দর্শন। বিজ্ঞান, যৌনতা, প্রযুক্তি, মনোবিজ্ঞান। রম্য, রান্না, চিকিৎসা, প্রাণীজগৎ। উদ্ভিদ জগৎ, পরিবেশ, সমুদ্র। সব বিষয় নিয়ে লিখো। কাঁচা হাতে লিখো। লিখতে লিখতে পাকা হও।
পড়ো, পড়ো এবং পড়ো—তারপর কলম হাতে নিয়ে লিখতে থাকো। একটা দেশ বাঁচাতে হলে বই চাই। ভাষা বাঁচাতে বই চাই। একটা জাতিকে জাগাতে বই চাই। বইয়ের স্তুপের উপর দাঁড়িয়ে, একটা জাতি জাগে ও বাঁচে।
…………………..
Rauful Alam
( সংগৃহীত)
Saturday, February 19, 2022
Thursday, January 27, 2022
দেশ ভাগের ভাগাভাগি
১৯৪৭-এর বাংলা ভাগ : বাংলাদেশের লাভ-ক্ষতি
ব্রিটিশ শাসন শেষ হওয়ার প্রাক্কালে ভাগ করা হয় ভারতবর্ষের অন্যতম দুটি প্রদেশ বাংলা ও পাঞ্জাবকে। বাংলা ভাগ হয়ে একাংশ হয় পূর্ব বাংলা, আরেক অংশ হয় পশ্চিম বাংলা। বাংলায় সে সময় সর্বমোট ২৮টি জেলা ছিল (আসামের সিলেটসহ ধরলে ২৯টি জেলা)। যার মধ্যে ১৭টি জেলা ছিল মুসলিম অধ্যুষিত এবং বাকি ১২টি জেলা হিন্দু এবং বৌদ্ধ সংখ্যাগরিষ্ঠ।
★ মুসলিম অধ্যুষিত জেলা :
দিনাজপুর, রংপুর, মালদা, মুর্শিদাবাদ, রাজশাহী, বগুড়া, পাবনা, ময়মনসিংহ, নদিয়া, ঢাকা, ফরিদপুর, যশোর, বাকেরগঞ্জ (বরিশাল), নোয়াখালি, ত্রিপুরা (কুমিল্লা), চট্টগ্রাম, সিলেট [আসাম]।
★ হিন্দু অধ্যুষিত জেলা :
কলকাতা, হাওড়া, হুগলী, বীরভূম, চব্বিশ পরগণা, বাঁকুড়া, বর্ধমান, মেদিনীপুর, দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, খুলনা।
★ বৌদ্ধ অধ্যুষিত জেলা :
পার্বত্য চট্টগ্রাম।
কিন্তু চূড়ান্ত ভাগের সময় মুসলিম অধ্যুষিত বেশ কিছু জেলা বাংলাদেশকে (তৎকালীন পূর্ব বাংলা) না দিয়ে দেয়া হয় পশ্চিমবঙ্গ ও আসামকে। অপরদিকে হিন্দু ও বৌদ্ধ সংখ্যাগরিষ্ঠ কিছু জেলাও পশ্চিমবঙ্গের ভাগে না এসে অন্তর্ভুক্ত হয় পূর্ব বাংলার (বাংলাদেশ) সাথে।
চূড়ান্ত ভাগ :
★ তৎকালীন পূর্ব বাংলা :
পূর্ব দিনাজপুর, রংপুর, রাজশাহী, বগুড়া, পাবনা, ময়মনসিংহ, সিলেট (বরাক উপত্যকা ছাড়া), পূর্ব নদিয়া (কুষ্টিয়া + মেহেরপুর + চুয়াডাঙ্গা জেলা), ঢাকা, যশোর (বনগাঁও এবং গাইঘাটা থানা ব্যতীত), ফরিদপুর, বাকেরগঞ্জ, নোয়াখালি, ত্রিপুরা (কুমিল্লা), চট্টগ্রাম, খুলনা এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম।
★ পশ্চিম বঙ্গ :
কলকাতা, হাওড়া, হুগলী, বীরভূম, বাঁকুড়া, বর্ধমান, মেদিনীপুর, মালদা, মুর্শিদাবাদ, পশ্চিম দিনাজপুর, পশ্চিম নদিয়া (কৃষ্ণনগর + রানাঘাট), দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, যশোর জেলার বনগাঁও এবং গাইঘাটা মহকুমা। এছাড়াও সিলেট জেলার করিমগঞ্জ মহকুমা আসাম রাজ্যের সাথে যুক্ত হয়।
চূড়ান্ত ভাগে দেখা যাচ্ছে, ধর্মের ভিত্তিতে ভাগ হওয়ার কথা থাকলেও পুরোপুরি ধর্মের ভিত্তিতে ভাগ হয়নি বাংলা! কিন্তু কিন্তু কী কারণে এমন নাটকীয় পরিবর্তন হয়, পিছনের ঘটনাগুলো একবার দেখে নেয়া যাক।
* মুসলিম প্রধান নিম্নলিখিত জেলাগুলো প্রাথমিক পর্যায়ে বাংলাদেশের (পূর্ব বাংলা) অন্তর্ভুক্ত হলেও ১৭ আগস্ট রাতে এই জেলাগুলোকে পশ্চিম বাংলার কাছে হস্তান্তর করা হয়। জেলাগুলো হলো :
i) মুর্শিদাবাদ ;
ii) মালদহ
iii) নদীয়া (পশ্চিম অংশ)
iv) দিনাজপুর (পশ্চিম অংশ)
v) যশোর (বনগাঁও এবং গাইঘাটা)
মূল লিখাঃ সাইফুদ্দিন আহমেদ | Aug 14, 2021, অন্য দিগন্ত ।
Tuesday, August 23, 2016
Rajshahi: the city that took on air pollution – and won
Once, Rajshahi’s sweltering summers were made worse by a familiar problem on the Asian subcontinent: windows would have to be shut, not because of the wind or monsoon, but because of the smog
Dust blown up from dry riverbeds, fields and roads, and choking smog from ranks of brick kilns on the edge of town helped to secure the place a spot in the top tier of the world’s most polluted cities.
Then suddenly Rajshahi, in Bangladesh, hit a turning point so dramatic that it earned a spot in the record books: last year, according to UN data, the town did more than any other worldwide to rid itself of air particles so harmful to human health.
“We didn’t know about this,” admits Ashraful Haque, the city’s chief engineer, who like some of his fellow residents is rather bemused by the achievement..
Creating solar villages in Bangladesh
SOLshare builds on existing solar home systems to expand renewable energy throughout rural Bangladesh |
For nearly 50 million people in rural Bangladesh, access to modern electricity and lighting remains a distant dream. That’s about a third of the country’s entire population, not including yet another large part of the population still suffering from frequent load shedding and power outages.
In the last few years, the world-renowned Infrastructure Development Company Ltd (IDCOL) has brought solar home systems to more than 20 million Bangladeshis. These consist of small solar panels that are easy to install in rural households, providing enough electricity to charge a phone, run a fan, turn on a light or a TV for the evening hours. Often, in fact, these solar panels perform better than the country’s electric grid, despite their shortcomings.
Now a Dhaka-based Bangla-German company, ME SOLshare, has developed a new technology with the potential to unlock energy access for millions still in the dark.
Built on the past success of the solar home systems, this technology will improve the services for those with meager electricity supply — basically, through a peer-to-peer solar village nanogrid.
This new system allows households with or without solar panels to trade electricity with each other over safe, low-voltage nanogrids. These grids work the same way the electric grid functions: The main difference being that no centralised big power station is necessary to transmit power over hundreds of kilometres.
Instead, the grid is built from the bottom-up in each village by connecting existing solar home systems of which there are more than four million throughout the country.
The system works like a swarm of bees in that it is self-organised. This means that energy sharing across the nanogrid is not controlled from above. Rather, the energy sharing occurs through individual users deciding when they want to trade surplus solar energy and when they want to keep it. When a user’s solar panel is not working, through this system they can still access energy from other users. Like a swarm of bees, the system is resilient against external shocks. The nanogrid also results in more power for everyone, enabling higher electricity activities, such as grinding, milling, irrigation, or cooling.
The trading of electricity is facilitated by SOLshare’s proprietary smart electricity metre. The German Ambassador to Bangladesh, Dr Thomas Prinz, when asked about the project, explained it this way:
“This ambitious project demonstrates how innovative German companies can support the development of Bangladesh. By giving more people access to electricity this project addresses a basic demand of the rural population in Bangladesh. The more households join the grid, the better the allocation of electricity and the more reliable.”
The SOLshare approach is attractive to Bangladesh because it serves dense populations in remote village clusters while providing a high degree of energy security. The solar village grids reduce greenhouse gas emissions from existing infrastructure. Additionally, the nanogrids encourage demand-led private-sector investment in solar-photovoltaic generation, supporting other climate change mitigation activities. Each SOLshare nanogrid can stand on its own but will also be able to be integrated to the main grid when so desired.
The ‘Uber’ of the off-grid world — the business case...
A technology may be all well and good – but without a solid business case and the right partnerships, it is unlikely to get very much off the ground. SOLshare is supported by the Infrastructure Development Company Ltd (IDCOL), which overlooks the country’s solar home system program.
The ability of households to earn an income from their solar systems through the nanogrid opens up innovative business possibilities. For instance, households could reinvest their profits from solar energy trading to upgrade their solar technology to generate even more electricity and thus, profit.
Overnight, simple solar users are turned into smart entrepreneurs earning money real-time once their solar systems start producing a surplus of solar electricity.
This surplus can easily be directly credited to their mobile money accounts. For its operation model, SOLshare has long been hailed as the “Uber” of the off-grid world.
Uber is an app for smartphones that allows customers to connect to drivers willing to offer a ride for a small fee. Similar to the car sharing company, SOLshare doesn’t own its fleet of solar home systems but still match makes and provides a payment platform for the efficient allocation of clean electricity in the country’s rural areas. It is a micro scale energy transition model, spreading renewable energy throughout the villages of Bangladesh.
Recently, ME SOLshare, along with its partners (IDCOL, UBOMUS, UIU/CER), was awarded the 2016 Intersolar Award for Innovation in the International Solar Industry. The Intersolar AWARD recognised SOLshare’s peer-to-peer solar village grid in Shariatpur as one of the globally outstanding solar projects that set a particularly inspiring example in driving the global energy transformation forward.
SOLshare is confident that after the country’s success with its solar home system, it can once more set the international standard for smart rural grids. As SOLshare’s motto goes: Create a network. Share electricity. Brighten your future.
The infrastructure of terror in Bangladesh
The recent arrest of three persons, including a professor of the North South University, highlights the fact that Bangladesh's educational institutions need to be thoroughly investigated for terrorist links
The arrest on July 16 of Professor Gias Uddin Ahsan, Dean of the School of Health and Life Sciences, and acting
Pro-Vice Chancellor, North South University (NSU), one of Bangladesh’s best-known private universities, underlines a harsh fact — a thorough scanning and overhaul of Bangladesh’s educational institutions is needed for halting the drift of young students from well-known schools, colleges and universities, toward organisations like the Islamic State of Syria and the Levant, Al Qaeda, Jamaat-ul-Mujahideen Bangladesh, Ansar al-Islam (erstwhile Ansarullah Bangla Team) and Hizb ut-Tahrir.
Professor Ahsan and two of his associates, have been arrested for renting out his flat, and not informing the police about the fact of its being rented out and details of the tenants. The flat was subsequently used by the perpetrators of the terror attack at Holey Artisan Bakery and O Kitchen restaurant in Dhaka on July 1, a Press release by Dhaka Metropolitan Police (DMP) on July 16 said that a probe “has found that the militants gathered at Flat-A/6, House-3, Block-E on Road-6. The associates of the militants rented the flat in May. Following the Gulshan café attack, the associates fled the flat.” According to the police, they also found a carton loaded with sand which, they suspected, was used to store the grenades used in the.
July 1 attack.
The DMP started keeping records of house-owners and tenants from November, 2016, and, on February 29, 2016, Dhaka’s police commissioner had formally requested people to provide the required “identification information” by March 15. Earlier, on March 13, the Bangladesh High Court had upheld the DMP’s right to collect such information and take any step under its rules and regulations of 2006 to prevent terrorism and militant activity in Dhaka.
Besides professor Ahsan’s arrest, NSU’s role has come under increasing scrutiny because of the activities of some of its students and faculty members. Nibras Islam, one of the six identified as those attacking the Holey Artisan Bakery and killed by the police in the encounter that followed, was one of its students. One of those taken hostage but released later by the attackers, Hasanat Reza Karim, taught at the university at one stage. His whereabouts are unknown. The police, who had taken him into custody, say that he is no longer with them; nor has he returned to his family. Two of the 10 youths, Mohammad Basharuzzaman and Junnun Shikdar, listed by the police as missing — and suspected to have terrorist links — after the restaurant attack, were students of NSU.
Abir Rahman, one of those who attacked a police post guarding Bangladesh’s largest eid prayer congregation at Sholakia in Kishoreganj on July, 7, 2016, and was killed, was a student of NSU. The attack, which was repelled, led to three deaths besides Abir’s — two of policemen and one of a woman bystander.
The university’s salience in terms of terrorism, however, dates back to 2012 when Quazi Mohammad Rezwanul Ahsan Nafis, who, following his confession, was convicted on the charge of attempting to blow up the New York Federal Reserve Bank, and of coming to the United States for waging jihad. He was also a student of NSU before leaving for the US. In Bangladesh, all young men —Sadman Yasir Mamun, Faisal Bin Nayeem Dwip, Ehsan Reza Rumman, Maksudul Hasan Anik, Nayeem Irad and Nafiz Imtiaz —arrested for killing the blogger and Ganajagaran Mancha activist, Ahmed Rajib Haidar, in 2013, were its students.
The University has suspended professor Ahsan after his arrest. Earlier, it had dismissed four teachers for their links with the terrorist outfit, Hizb ut-Tahrir. Its vice chancellor, professor Atiqul Islam, has termed militancy as “cancer” and said that the university would root it out from the campus. The authorities, he has said, wanted to work closely with the Government and the law-enforcing agencies; no one was above suspicion and everyone would be under surveillance.
All this notwithstanding, speculation continues as to whether the NSU has become a spawning ground of Islamist terrorism. Bangladesh’s University Grants Commission sent a four-member team to its campus on July 14 as a part of its investigation of the university’s link with terrorism. Much will depend on its findings. But then it is not just the NSU. Recent developments in Bangladesh have brought under the authorities’ scanner, the role of all private universities, numbering 95, of which 85, with over 4,60,000 students, are conducting academic activities. The matter is of particular relevance. During the tenure (2001-2006) of the second coalition Government headed by Begum Khaleda Zia of the Bangladesh Nationalist Party, Jamaat-e-Islami Bangladesh, the cradle of fundamentalist Islamist terrorism in the country and a coalition partner, had tried systematically to flood the country’s educational institutions with its nominees. One can get an idea of the developments from a report by Ekramul Huq Bulbul and Masud Milad in the Bengali daily Prathom Alo of August 12, 2004. It reads in its English translation by this writer:
“The allegation has been levelled of the jamaatification of the Chittagong University by violating all rules. Most applicants were not appointed as teachers despite getting four first classes in their educational life. Yet there has been the unprecedented occurrence of appointment of the supporters of Jamaat-e-Islami, a partner in the present four-party coalition Government, despite their being without a single first class.”
The report further stated that investigations by Prathom Alo revealed that of the 122 teachers appointed during this period, 57 had been appointed by ignoring the recommendations of the Departmental Planning Committee and the number of posts advertised. It cited a leader of the BNP-supported Democratic Teachers’ Forum, Abdul Moktader, as saying, “We are now in a minority. The university has become devoid of intellectual excellence as a result of wholesale and irregular appointment of Jamaat-supported teachers.”
Besides large-scale appointment of Jamaat supporters in universities, Government assistance led to a proliferation of madrassas, which have often been nurseries of jihadis. Thus, between 2001 and 2005, the number of general education institutions and madrassas receiving Government funds increased by 9.7 per cent and 22.22 per cent respectively! Jamaat and its student wing, Islami Chhatra Shibir, also set up a number of coaching institutions, libraries, hostel besides giving books and cash assistance to students from disprivileged backgrounds to win them over.
While a number of top leaders of the Jamaat have been executed, sentenced to death or imprisoned on charges of war crimes, the educational and financial infrastructure created by the Jamaat remains largely intact. Fundamentalist Islamist terrorism will continue to dog Bangladesh as long as they continue to flourish.
Sunday, August 21, 2016
Transport Sector of Bangladesh || বাংলাদেশের পরিবহন খাত
বাংলাদেশের পরিবহন খাত নিয়ে আম জনতা বলেন আর কাঁঠাল জনতা বলেন সবারই কিছু না কিছু ক্ষোভ আছেই।
এ খাতের আজ পর্জন্ত সবচেয়ে বড় চাপ বা অর্জন (আম জনতার দৃষ্টিতে) ছিল বিএনপির সময় বাধ্যতামূলকভাবে ১০ বছরের পুরনো গাড়িগুলো বন্ধ করা এবং কালো ধোঁয়া ছড়ানো বন্ধ করা। প্রথমটিতে সাফল্য ছিল ক্ষণস্থায়ী। দ্বিতীয়টি করা হয়েছে সাফল্যের সাথে যা এখনও বহাল আছে। কালো ধোঁয়া ছড়ানো গাড়ি ২-১ বছরেও ১-২ খানি চোখে পড়েনা কারোরই। তবে--------------- হ্যাঁ, একটা তবে আছে বৈকি ! আজ গাড়িতে গ্যাসের প্রচলন যে পরিমাণ হয়েছে তার অবদানও বিএনপি সরকারের। মূল্যবান গ্যাসগুলো অবহেলায় পুড়িয়ে শেষ করা হচ্ছে অযথাই। গ্যাস আর তেলের পার্থক্য কাগজে কলমে বা ফুয়েল বিক্রেতার কাছে পর্জন্ত আছে- গাড়ি চড়া আম বা কাঁঠাল জনতার কাছে নেই মোটেই। লাভ বলতে শুধু আমাদের পকেটের টাকায় বিদেশি কোম্পানির উত্তোলিত গ্যাস ক্রয় আবার অকাজে সেই গ্যাস ব্যয় করে অফুরন্ত ভাণ্ডারকে ফুরানো হচ্ছে।২০ বছর পরে শিল্প আর আবাসনের জন্য গ্যাস সরবরাহের কি হবে কে জানে।
যাহোক আমার কথা সেটা না। কথা হল, পরিবহন খাতে কোন সরকারেরই খবরদারি নেই। ইচ্ছে হল গাড়িয়ালারা সিটিং নামে চিটিংবাজি করেই চলেছে। বললেই আম জনতার উপর কাঁঠাল জনতার চড়াও হবার ঘটনা ঘটে যাচ্ছে। আমরা যেন কেউ না। দেশের এই একটা অংশই সারাটা জীবন লস দিয়ে যাচ্ছে (পরিবহন সংশ্লিষ্ট সবার মতে !) এবং তারাই ৭১ এর প্রকৃত স্বাধীনতা তারাই পেল আর ভোগ করল।
বর্তমান থেকে ভবিষ্যৎ যত সরকার আসবে সকলের কাছে আমার নিবেদন আর আবেদন - এ খাতের লাগাম টানুন। পরিবহন খাত যত উন্নত আর সুশ্রী হবে উন্নয়ন ততটাই তরান্বিত হবে। আর এর জন্য পরিবহন সংশ্লিষ্ট ব্যাক্তিদের দাবি দাওয়াগুলোও মেনে নিতে হবে শক্ত হাতে নিয়ন্ত্রন করতে হবে। দমন করতে হবে চাঁদাবাজ তদবিরবাজদের। পথে পথে টোল ট্যাক্স উন্নয়ন ভাতা দলীয় উন্নয়ন সেলামী ইত্যাদির নামে পরিবহণের উপর থেকে "চাইলেই পাওয়া যায় উপার্জন" সব দলগুলোকেই বন্ধ করতে হবে।
এ খাতের আজ পর্জন্ত সবচেয়ে বড় চাপ বা অর্জন (আম জনতার দৃষ্টিতে) ছিল বিএনপির সময় বাধ্যতামূলকভাবে ১০ বছরের পুরনো গাড়িগুলো বন্ধ করা এবং কালো ধোঁয়া ছড়ানো বন্ধ করা। প্রথমটিতে সাফল্য ছিল ক্ষণস্থায়ী। দ্বিতীয়টি করা হয়েছে সাফল্যের সাথে যা এখনও বহাল আছে। কালো ধোঁয়া ছড়ানো গাড়ি ২-১ বছরেও ১-২ খানি চোখে পড়েনা কারোরই। তবে--------------- হ্যাঁ, একটা তবে আছে বৈকি ! আজ গাড়িতে গ্যাসের প্রচলন যে পরিমাণ হয়েছে তার অবদানও বিএনপি সরকারের। মূল্যবান গ্যাসগুলো অবহেলায় পুড়িয়ে শেষ করা হচ্ছে অযথাই। গ্যাস আর তেলের পার্থক্য কাগজে কলমে বা ফুয়েল বিক্রেতার কাছে পর্জন্ত আছে- গাড়ি চড়া আম বা কাঁঠাল জনতার কাছে নেই মোটেই। লাভ বলতে শুধু আমাদের পকেটের টাকায় বিদেশি কোম্পানির উত্তোলিত গ্যাস ক্রয় আবার অকাজে সেই গ্যাস ব্যয় করে অফুরন্ত ভাণ্ডারকে ফুরানো হচ্ছে।২০ বছর পরে শিল্প আর আবাসনের জন্য গ্যাস সরবরাহের কি হবে কে জানে।
যাহোক আমার কথা সেটা না। কথা হল, পরিবহন খাতে কোন সরকারেরই খবরদারি নেই। ইচ্ছে হল গাড়িয়ালারা সিটিং নামে চিটিংবাজি করেই চলেছে। বললেই আম জনতার উপর কাঁঠাল জনতার চড়াও হবার ঘটনা ঘটে যাচ্ছে। আমরা যেন কেউ না। দেশের এই একটা অংশই সারাটা জীবন লস দিয়ে যাচ্ছে (পরিবহন সংশ্লিষ্ট সবার মতে !) এবং তারাই ৭১ এর প্রকৃত স্বাধীনতা তারাই পেল আর ভোগ করল।
বর্তমান থেকে ভবিষ্যৎ যত সরকার আসবে সকলের কাছে আমার নিবেদন আর আবেদন - এ খাতের লাগাম টানুন। পরিবহন খাত যত উন্নত আর সুশ্রী হবে উন্নয়ন ততটাই তরান্বিত হবে। আর এর জন্য পরিবহন সংশ্লিষ্ট ব্যাক্তিদের দাবি দাওয়াগুলোও মেনে নিতে হবে শক্ত হাতে নিয়ন্ত্রন করতে হবে। দমন করতে হবে চাঁদাবাজ তদবিরবাজদের। পথে পথে টোল ট্যাক্স উন্নয়ন ভাতা দলীয় উন্নয়ন সেলামী ইত্যাদির নামে পরিবহণের উপর থেকে "চাইলেই পাওয়া যায় উপার্জন" সব দলগুলোকেই বন্ধ করতে হবে।
Saturday, August 20, 2016
A brief about of this blog - Infrastructure Development Ideas for Bangladesh
This is a blog aimed to share my own thoughts on how to develop the infrastructure of Bangladesh. Here I will try to make some very researched posting on any kind of future development needs. All these will develop my personal thoughts and not a political minded blog which will develop just suggestions and nothing to force or criticize the government or authority any ways.
আমি এখানে বাংলাদেশের অভ্যন্তরিন অবকাঠামো নিয়ে আমার নিজস্ব কিছু ভাবনা তুলে ধরব। এখানে শুধুমাত্র লেখার জন্যই লেখা- কাউকে বাধ্য করা বা তিরস্কার অথবা মন্তব্য করার জন্য নয়।
আমি এখানে বাংলাদেশের অভ্যন্তরিন অবকাঠামো নিয়ে আমার নিজস্ব কিছু ভাবনা তুলে ধরব। এখানে শুধুমাত্র লেখার জন্যই লেখা- কাউকে বাধ্য করা বা তিরস্কার অথবা মন্তব্য করার জন্য নয়।